একজন গ্রেট আরটিসট সময়রে পার হয়া যান – এইরকম কথা তো আছে; মানে উনি বা উনার আর্ট ট্রানসেনড কইরা যায়; তার মানে, আর্টে একটা ‘সময়’ তৈরি হয়, একটা সুর থাকে, স্বর থাকে, ইসটাইল থাকে একেকটা সময়ের; একজন গ্রেট আরটিসট অই সময়টার ভিতরেও থাকেন, আর অই সময়টারে তৈরি করেন অনেক গুড-এভারেজ...
সেলিব্রেটি
মাওলানা ভাশাানিরে বুঝতে পারি আমি, তারে লাইকও করি। মাওলানার ঘাটতিগুলা আমার ভিতরেও কম বেশি আছে, তাই বুঝতে কিছু শুবিধাও হয়। এই জামানার পলিটিক্সে জেই হেকমত বা কৌশলের আলাপ দেখেন মাঝে মাঝে, এই হেকমতের শবচে পজিটিভ ভার্শনটা পাইবেন মাওলানার মাঝে; ওনার ভিতর মদে ঘেন্না ছাড়া তেমন কোন ঘেন্না আছিলো না; আজকে...
ফেছবুক আর ইউটিউবে বেশুমার কিলিপ দেইখাই, কোন একটা ছিংগেল পাটও না দেইখা আমি মোটামুটি ফেরেন্ডস আর বিগ ব্যাঙ থিয়োরির আগাগোড়া বুইঝা ফেলছি! এবং তাতে ফেরেন্ডসের নটনটিদের লাইক করছি, আর বিগব্যাঙ থিয়োরির ইহুদি হাওয়ার্ড ছাড়া কোন ক্যারেক্টারই পছন্দ হয় নাই আমার; তবে রাজের বাপেরে রিয়াল ফানি লাগছে বটে! বাকি শবাইরে বেশ...
স্যাডলি, মিলান কুন্ডেরার ফ্যান আমি কখনো হইতে পারি নাই। মানে, উনার ফ্যান হইতে পারাটা যেমন কুল একটা ব্যাপার না, না হইতে পারাটাও তেমন দেমাগ দেখানোর কোন ঘটনা না আর কি। মিলান কুন্ডেরা এমন একজন রাইটার যিনি আমাদের সময়ে (১৯৯০-এর আশেপাশের কথা বলতেছি) ‘পাঠ্য’ ছিলেন। মানে, অই সময়ে আপনি বাংলাদেশে একজন...
আমাদের চোখের সামনে আমরা যা যা কিছু দেখি তা তো সত্যি না পুরাপুরি; বরং আমাদের দেখাদেখির ঘটনাটাই অনেক বেশি বায়াসড হয়া থাকে; কিন্তু তাই বইলা যা কিছু আমরা দেখি না, বা যা কিছু গোপনে ঘটে, সেইসব কিছু গোপন বইলাই সেইগুলা বেশি সত্যি না আর কি! মানে, ফ্রন্টলাইনে, নিউজপেপারের হেডলাইনে যা...
একজন মানুশ মারা যাওয়ার পরে তার কোন কাজটা দিয়া তারে মনে রাখবো আমরা? এইটা ঠিক টাফ কোন ডিলেমা না, বরং এইরকম মনে-করার বা মনে-রাখার কিছু প্যাটার্ন আসলে আছে। যেমন, আমার অজারভেশন হইতেছে, বেটা-মানুশের ব্যাপারে তার পাবলিক-লাইফরেই প্রায়োরিটি দেয়া হয় বেশি; যে সমাজে কি কি কাজ উনি করছেন, তার সিগনিফিকেন্স কি...